ভারতের সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি সম্পর্কীয় কতিপয় প্রশ্নোত্তর ?
১. আপনারা কি ভারতের সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে সাহায্য করেন?
উত্তর : হ্যা, আমরা ভারতের সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে সাহায্য করে থাকি। আপনি আমাদের মাধ্যমে যে কোনো সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে পারবেন।
2. মোট কতো দিন সময় লাগবে?
উত্তর : ভারতের সকল সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে বছরে একবার ভর্তি নেয়। ক্লাস শুরু হয় আগস্ট / সেপ্টেম্বরে। সাধারণত আবেদন শুরু হয় এপ্রিল /মে / জুনে। জুলাইয়ের পরে আর আবেদন করার সুযোগ থাকে না বললেই চলে।
3. মোট কতো টাকা খরচ হবে?
উত্তর : খরচ নির্ভর করছে মূলত বিশ্ববিদ্যালয় ও বিষয়ের উপর। তবে সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের খরচ তুলনামূলক ভাবে কম। যেমন বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ে বছরে ৩০ হাজার টাকার মতো খরচ হতে পারে। আলিয়া/ আলিগড় / কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের খরচ অনেক কম। তবে কিছু কিছু বিশ্ববিদ্যালয়ের খরচ অনেক বেশি। যেমন : যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় কিমবা আন্না বিশ্ববিদ্যালয়। তাই খরচ সম্পর্কে জানতে আমাদের কল করুন - 01834025722 নম্বরে।
4. আপনাদের সার্ভিস চার্জ কতো?
উত্তর : আমাদের সার্ভিস চার্জ বিশ্ববিদ্যালয় টু বিশ্ববিদ্যালয় ভেরি করে। তবে সাধারণত আমরা ৫০ হাজার টাকা চার্জ করে থাকি। চুক্তি সময় ১৫ হাজার টাকা অগ্রীম দিতে হবে এবং বাকি ৩৫ হাজার টাকা চান্স পাওয়ার পর। অর্থাৎ মেধা তালিকায় নাম আসলে দিতে হবে। আর মেধা তালিকায় নাম না আসলে চুক্তি অনুযায়ী ১৫ টাকা ফেরত পাবেন। এক টাকাও কাটা হবে না।
5. চুক্তি কি স্ট্যাম্পে করবেন ?
উত্তর : হ্যা, চুক্তি ৩০০ টাকা নন জুডিশিয়াল স্ট্যাম্পে হবে। এমনকি চুক্তির সময় আপনাকে ডিপোজিটের সমপরিমাণ বা ১৫ টাকার চেক প্রদান করা হবে। যা আপনার কাছে জমা থাকবে। চান্স না পেলে টাকা তুলে নিবেন অথবা চেক ও স্ট্যাম্প ফেরত দিয়ে টাকা ফেরত নিয়ে যাবেন।
6. খাওয়া থাকার জন্য কতো টাকা খরচ হবে?
উত্তর : শহর ভেদে থাকা-খাওয়ার জন্য ৫-৭ হাজার টাকা খরচ হতে পারে। তবে পশ্চিম বাংলায় হলে ৫ হাজার টাকায় হয়ে যাবে।
7. কোন কোন বিষয়ে ভর্তি হতে পারবে?
উত্তর : মেডিকেল ও ডেন্টাল ছাড়া বাকি সব বিষয়ে ভর্তি হতে পারবেন। বেশির বিশ্ববিদ্যালয় বিদেশি ছাত্র ছাত্রীদের পরিক্ষা নেয় না। জিপিএ মোটামুটি থাকলেই ভর্তি হওয়া যায়। এমন আছে যে আপনি দেশের কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে ফরম তুলতে পারছেন না, কিন্তু কলকাতার সবচেয়ে ভালো বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির সুযোগ পাচ্ছেন। বিষয়টা অনেকটা মুক্তিযোদ্ধা কোটা অথবা আদিবাসী কোটায় চাকরি বা ভর্তির মতো। তুলনামূলক ভাবে সহজ।
8. আবেদন করতে কেমন যোগ্যতা লাগবে?
উত্তর : জিপিএ কম হলেও আবেদন করতে পারবেন যেমন : এসএসসি -২.৫
এইসএসসি-২.৫
9. কেনো ভারতে ভর্তি হবো?
উত্তর : ক. টপ ইনডিয়ান সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়।
খ. বাংলাদেশের যেকোনো প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের চেয়ে খরচ কম।
গ. বিশ্বমানের ডিগ্রি।
ঘ. MOI নিয়ে সহজেই উন্নত দেশে উচ্চ শিক্ষার সুযোগ।
ঙ. সহজেই ভর্তির সুযোগ।
চ. শত বছরের পূরনো বিশ্ববিদ্যালয়।
10. আপনারা কি কি সার্ভিস প্রদান করবেন?
উত্তর : আবেদন থেকে শুরু করে ভর্তি পর্যন্ত গাইডলাইন পাবেন। আপনি ডকুমেন্টস দিবেন, আমাদের টিন প্রসেস করবে। আমাদের সার্ভিস চার্জের মধ্যে শুধুমাত্র বিশ্ববিদ্যালয়ের আবেদন ও ভিসার আবেদন ফি অন্তর্ভুক্ত আছে। বাকি খরচ আপনাকে বহন করতে হবে
11. চান্স না হলে কি কোনো লস্ নিতে হব বা কতো টাকা লস্ হবে?
উত্তর : না, চান্স না হলে আপনাকে কোনো লস্ নিতে হবে না। সমস্ত লস্ কোম্পানি বহন করবে।
12. আপনাদের অফিস আর কোথায় কোথায় আছে?
উত্তর : আমাদের হেড অফিস ঢাকা। সিলেটে আমাদের নিজেদের অ্যাডমিশন পয়েন্ট রয়েছে। এছাড়াও প্রচুর এজেন্ট সারাদেশে ছড়িয়ে আছে।
13. আপনাদের সিলেট অফিসের ঠিকানা কি?
উত্তর : আমাদের ঠিকানা : দোকান নং#৫, সালাম মেনশন, আখালিয়া নতুন বাজার ( ডাচ্ বাংলা ব্যাংকের পাশে), সিলেট। মোবাইল : ০১৮৩৪০২৫৭২২।